নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ করবেন যেভাবে
নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে emis.gov.bd সাইটে শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। স্কুলের কর্মরত শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণের নিয়ম জানুন।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে emis.gov.bd সাইটে শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণের নির্দেশ
নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রমের অনুসরণে সকল সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
৩১ আগস্ট ২০২২ খ্রি. তারিখে শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে নতুন শিক্ষাক্রমে মোট ১০টি বিষয়ের শিক্ষক নির্বাচন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে বর্তমানে বিষয়ভিত্তিক পদে কর্মরত শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ করতে হবে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের। এসব শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ করে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইএমআইএস ডাটাবেজ হালনাগাদ করতে বলা হয়েছে।
স্কুলের শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ করে emis.gov.bd ওয়েবসাইটে এসব শিক্ষকদের ডাটাবেজ জরুরী ভিত্তিতে হালনাগাদ করতে বলা হয়।
নিচের বিজ্ঞপ্তি থেকে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের বিষয় নির্বাচনের নির্দেশনা দেখুন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে সারাদেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হতে যাচ্ছে। তাই এসব শ্রেণির বিষয় সমূহের শিক্ষক নির্বাচনের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক নির্বাচনের জন্য একটি গাইডলাইনও প্রকাশ করেছে মাউশি অধিদপ্তর।
আরো জানুন:
স্কুল-কলেজের নতুন ক্লাস রুটিন (ষষ্ঠ-দ্বাদশ শ্রেণি) ৩১ আগস্ট প্রকাশিত
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন: প্রজ্ঞাপন
স্কুলের শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ করবেন যেভাবে
দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের বিষয় নির্বাচনের জন্য একটি গাইডলাইন প্রকাশ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।
এই গাইডলাইন অনুসরণ করে emis.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রতিটি বিষয়ের বিপরীতে শিক্ষকের তালিকা হালনাগাদ করতে হবে। emis ওয়েবসাইটে কিভাবে তথ্য হালনাগাদ করতে হবে তারও মডিউল প্রকাশ করা হয়েছে।
মাউশি অধিদপ্তর প্রকাশিত সরকারি স্কুলের বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক নির্বাচনের নির্দেশনা দেখুন।
বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক নির্বাচনের মাউশির নির্দেশনা জানুন।
উপরের নির্দেশনার আলোকে বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক নির্বাচন করে www.emis.gov.bd ওয়েবসাইটে লগইন করে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের শিক্ষদের তথ্য হালনাগাদ করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ- শিক্ষকদের তথ্য হালনাগাদ করার নিয়ম জানতে মাউশি অধিদপ্তর প্রকাশিত নির্দেশিকা দেখুন এখান থেকে।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে শিক্ষকদের বিষয় নির্ধারণ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের লিখে জানান।
তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন।
আরো দেখুন:
স্কুল ছুটির তালিকা ২০২২: সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষাপঞ্জি
কলেজ ছুটির তালিকা ২০২২ (সরকারি-বেসরকারি কলেজের শিক্ষাপঞ্জি)
তথ্যসূত্র-
সহকারি শিক্ষক গ্রন্থকার ও তথ্যবিজ্ঞান শিক্ষকদের কি নাম হবে।
বিষয়টি সম্পর্কে এই বিজ্ঞপ্তির বাইরে আমাদের কাছে কোন তথ্য নেই।
সহকারী শিক্ষক, লাইব্রেরি ও তথ্য বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষকদিগের জন্য যেহেতু কোন সুস্পষ্ট নির্দেশনা নেই(পূর্বেও ছিল না), সেহেতু তাঁরা লাইব্রেরিতেই থাকার পাশাপাশি লাইব্রেরিকে কীভাবে গতিশীল ও প্রাণবন্ত করা যায় এবং নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের কীভাবে রেফারেন্স বই দিয়ে সহায়তা করা যায় সে বিষয়টি দেখবেন বলে আমার মনে হচ্ছে।
Portal এ ঢোকা যাচ্ছে না ,বলা হচ্ছে This site can’t be reached . ।উপায় কি?
কিছু পর চেষ্টা করে দেখুন।
আমি ব্যবসায় শিক্ষা আবার আর একজন আছেন কৃষি শিক্ষা তাহলে কি করব
শিক্ষা অধিদপ্তরের যে নির্দেশনা আছে সে মোতাবেক সাবজেক্ট নির্ধারণ করতে হবে।
আমি ব্যবসায় শিক্ষা বিষয় আছি,আর এক জন কৃষি শিক্ষা বিষয় আছেন এখন শিক্ষক থাকবেন
বিকল্প লাইনে চেষ্টা করেও এখন পর্যন্ত লগইন করতে পারি নাই। তাহলে কি করব ?
সার্ভারে যখন চাপ কম থাকে এমন সময় চেষ্টা করে দেখুন। যেমন খুব সকালে বা গভীর রাতে।
স্যার, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর যোগ্যতা এসএসসি ও এইচএসসি কেন সাইন্স হতে হবে, যেহেতু কম্পিউটার ল্যাব সেহেতু মানবিক বা বাণিজ্য বিভাগে কম্পিউটার বা আইসিটি বা ৬ মাসের সার্টিফিকেট কোর্স থাকলে হবে না কেন ? ল্যাবে তো আর বিজ্ঞান পড়ানো হবে না । দেখা যায় যারা বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন তাদের অনেকেই বিভিন্ন মানবিক বা বাণিজ্য বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে ইসলামের ইতিহাস/ইতিহাস/সমাজবিজ্ঞান/রাষ্ট্রবিজ্ঞানসহ এরকম অন্যান্য সাবজেক্ট নিয়ে অনার্স করে ৬ মাস বা ৩ মাসের সার্টিফিকেট নিয়ে কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।
এমপিও নীতিমালায় বর্ণিত যোগ্যতা না থাকলে আপনি এমপিও হতে পারবেন না। তাই নির্ধারিত যোগ্যতা না থাকলে এইসব পদে নিয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
I would like to participate a training
ধন্যবাদ।
চারু ও কারুকলা
প্রশিক্ষণ টি ভালো লেগেছে। এটা আমার পেশার জন্য খুবই প্রয়োজন।
ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
মাদ্রাসা শিক্ষকদের পি ডি এস নাম্বার পাওয়া যাচ্ছেনা, তার উপায় কি?
প্রতিষ্ঠান প্রধান মেমিস সফওয়ারে লগইন করে শিক্ষকদের পিডিএস নম্বর দিতে পারবেন।
আমি কোর্স শুরু করুন বাটনে ক্লিক করার পরেও প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে না। আমার করনীয় কি?
মোবাইলের ইন্টারনেট কানেকশন পরীক্ষা করুন। এছাড়া সার্ভার ব্যস্ত থাকার কারণে এমনটা হতে পারে। তাই কিছু সময় পরপর চেষ্টা করে দেখুন।